FLYNCARRY সহায়তা করছে বিদেশে পার্সেল পৌঁছে দিতে
দিচ্ছে টাকা উপার্জনের সুযোগও
FLYNCARRY এর মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোন স্থানে খুব দ্রুত এবং খুব সহজে জরুরী পার্সেল পাঠানো যায়। এটা খুব কার্যকর একটি ওয়েবসাইট। যারা বিমানে করে দেশের বাইরে যাচ্ছেন তাদের কাছে আপনি আপনার পার্সেলটি দিয়ে দিতে পারেন । এভাবে খুব কম সময়ে, যেমন ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনার পার্সেল গন্তব্যে পৌঁছে যাচ্ছে, কোন ঝামেলা ছাড়াই।
টরেন্টো, কানাডা –সবাই চায় তার জরুরি পার্সেলটি যেন খুব দ্রুত এবং কম খরচে গন্তব্যে পৌঁছে যায়। FLYNCARRY মানুষের এই প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করতে পেরে অভাবনীয় একটি পদ্ধতি নিয়ে এসেছে। কম খরচে, সহজে এবং দ্রুত পার্সেল পাঠানোর একটি সেবা ।
অনেক সময় দেখা যায়, বিদেশগামী অনেক ব্যক্তির লাগেজে খালি জায়গা থাকে। FLYNCARRY’র ওয়েবসাইটে সেসব ব্যক্তিগন তাদের খালি লাগেজের তথ্য পোস্ট করেন। বিদেশগামী ব্যক্তি পার্সেল নিয়ে যাওয়ার বিনিময়ে টাকা পেয়ে থাকেন। অথবা কেউ কিছু পাঠাতে চাইলে, সেটাও প্রেরণকারী FLYNCARRY’র ওয়েবসাইটে পোস্ট করতে পারেন। FLYNCARRY ওয়েবসাইট আপনার পার্সেল পাঠাতে যেমন সহায়তা করে তেমনি বিদেশগামী ব্যক্তি বিমান টিকেটের দাম কমানোর সুযোগ পেয়ে থাকেন। এছাড়াও FLYNCARRY’র মাধ্যমে বিদেশে পার্সেল পাঠাতে বাড়তি কোন ব্যবস্থাপনারও প্রয়োজন হয় না।
পার্সেল ডেলিভারি মার্কেট, CEP (Courier, Express and Parcel) নামে পরিচিত। পৃথিবীর ই-কমার্স এবং গ্লোবাল শিপিং (global shipping) নিয়ন্ত্রণ করছে এই মার্কেট। পার্সেল ডেলিভারি মার্কেট বা CEP সারা বিশ্বে ৪০০ বিলিয়ন ডলারের ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত হয়েছে। FLYNCARRY, অভাবনীয় এবং উদ্ভাবনমূলক কৌশল দ্বারা এই বিশাল মার্কেটে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। FLYNCARRY’র লক্ষ্য হচ্ছে, এই CEP ইন্ড্রাস্টিতে একটি টেকনোলোজি জায়ান্টে পরিণত হওয়া।
টেক জায়ান্ট হওয়ার এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কোন দৃশ্যমান সম্পদ এবং উপস্থিতি থাকবে না। এর কারণ, FLYNCARRY কোন কুরিয়ার কোম্পানি নয়। প্রকৃতপক্ষে মানুষের মধ্যে সংযোগ ঘটানোর মাধ্যমে কাজটা হয়ে থাকে। যেমন, প্রেরক- যিনি তার কোন জিনিস বিদেশে পাঠাতে চান এবং ভ্রমণকারী যিনি বিমানে করে বিদেশে যাওয়ার সময় সেই জিনিস সঙ্গে নিয়ে যাবেন।
ভ্রমণকারী এবং প্রেরক উভয়ের জন্য FLYNCARRY খুবই লাভজনক। প্রেরক কম খরচে এবং দ্রুত তার জিনিস দেশের বাইরে পাঠাতে পারছেন এবং বিদেশগামী ব্যক্তি তার গন্তব্যে যাওয়ার সময় পার্সেল নিয়ে গিয়ে বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করতে পারছেন। প্রচলিত কুরিয়ার সার্ভিসগুলোর তুলনায় FLYNCARRY খরচ এবং সময়ের দিক থেকে অনেক ভালো একটি অভিজ্ঞতা দেয়।
যখন একজন পার্সেল প্রেরণকারী FLYNCARRY কে বেছে নিবেন, তখন ভ্রমণকারীদের বিশাল নেটওয়ার্কের কারণে তিনি নিশ্চয়তা অনুভব করবেন। FLYNCARRY’র প্রতিষ্ঠাতা বিশ্বাস করেন: “FLYNCARRY কোম্পানীর মূল্যবোধ খুব সাধারণ, এই প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে পৃথিবীজুড়ে একজন আরেকজনকে সহায়তা করবে।” এভাবে, সারা পৃথিবীজুড়ে মানুষের মধ্যে সংযোগ ঘটিয়ে FLYNCARRY’র লক্ষ্য হলো একটি কমিউনিটি তৈরি করা যারা একে অপরকে সাহায্য করবে এবং জটিলতা দূর করবে ও খরচ কমাবে।
FLYNCARRY ব্যবহার করে পার্সেল পাঠানো একজন ব্যক্তি তার চমৎকার এক অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, আমি রেসিডেন্স সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট দেশে ফেলে এসেছিলাম। যেগুলো একদিনের মধ্যে আমার হাতে পাওয়া জরুরি ছিলো। কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে একদিনের মধ্যে ডকুমেন্টগুলো পাওয়া সম্ভব ছিলো না। এছাড়া, তাদের খরচও অনেক বেশি। এসময় আমার বাবা FLYNCARRY এর মাধ্যমে ডকুমেন্টগুলো পাঠান।
খুব সহজে এবং খুব কম খরচে সেবা দেয়ার বিষয়ে FLYNCARRY প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এর সম্পর্কে আরো জানতে visit করতে পারেন www.flyncarry.com এবং রেজিস্টার করে আজই সংযুক্ত হতে পারেন। – সংবাদ বিজ্ঞপ্তি